এস এম আলমগীর হোসেন, কলাপাড়াঃ
আগামী প্রজন্মের জন্য দুর্যোগ সহনীয় বিশ্ব গড়ে তুলতে হবে। তাদের দুর্যোগ প্রতিরোধে সহনশীল করে করে তুলতে হবে। স্কাউট, রেডক্রস, সিপিপি’র ৭৮ লক্ষ স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে বাংলাদেশে দুর্যোগের ওপর কাজ। দুর্যোগ মোকাবেলায় দ্রুততম সময়ে এই স্বেচ্ছাসেবকের সংখ্যা এক কোটিতে উপনীত করা হবে। যেকোনো সংস্থার জন্য সময়োপযোগী এবং পূর্বাভাসমূলক পদক্ষেপ প্রদানের জন্য বরিশাল এবং খুলনা বিভাগের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ১ লক্ষ ৩৫ হাজার পরিবারের জন্য একটি সাধারণ সুবিধাভোগী ডাটাবেসের আওতায় আনা হয়েছে। শনিবার সকালে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় অনুষ্ঠিত ঘূর্ণিঝড় প্রবণ উপকূলীয় জেলাসমূহের মানুষকে দুর্যোগের পূর্বে প্রস্তুত করতে পূর্বাভাস-ভিত্তিক আগাম কার্যক্রমের কার্যকারিতা বিষয়ক দ্বিতীয় পর্যায়ের বিভাগীয় সংলাপে এসব তথ্য তুলে ধরেন বক্তারা।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির নেতৃত্বে ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেডক্রস এন্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও জার্মান রেডক্রস’র কারিগরি সহযোগিতায় এই সংলাপের আয়োজন করে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। সংলাপে প্রধান অতিথি ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিবুবুর রহমা এমপি।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে সংলাপে বক্তব্য রাখেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আ স ম ফিরোজ, সদস্য সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন (চুয়াডাঙ্গা-১), মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী (ফেনী-৩), শাহিন আক্তার (কক্সবাজার-৪), মোস্তাক আহমেদ রৃহি (নেত্রকোনা-১), মজিবুর রহমান নিক্সন চৌধুরী (ফরিদপুর-৪), সালাহউদ্দিন মাহমুদ (মানিকগঞ্জ-১), আবদুর রশিদ (জামালপুর-৪), বেগম আশ্রাফুননেছা এমপি, বিশ্ব খাদ্য সংস্থার কান্ট্রি প্রতিনিধি ডোমেনিকো স্কালপেলি,বিশ^ খাদ্য সংস্থার প্রোগ্রাম এসোসিয়েট থাসনিম তাবাসুম, সুষীলনের প্রধান র্নিবাহী মোস্তফা নুরুজ্জামানসহ সিপিপি’র সদস্য ও দেশী-বিদেশী এনজিও প্রতিনিধিরা।